নিজস্ব প্রতিবেদক : ২০১২ সালে তাজরীন ফ্যাশন এ ভয়াবহ অগ্নিকান্ডের পর ব্যাপক প্রভাব পড়ে বাংলাদেশের পোশাক খাতে। তাজ রীন ফ্যাশনের নেতিবাচক প্রভাবমুক্ত হতে না হতেই ঠিক এক বছরের মাঝে বাংলাদেশের পোশাক খাতের জন্য সবচেয়ে বড় আঘাত হয়ে আসে রানা প্লাজা ধ্বসে যাওয়ার খবর।
শুধুমাত্র ২০১৩-২০১৪ অর্থবছরে ১০০ ভাগ রপ্তানিমুখী কারখানার সংখ্যা ৫৬০০ থেকে নেমে ৪২২২ পৌঁছে যা ২০১৪-২০১৫ অর্থবছরে নানা প্রতিকুলতার মাঝে অনেক কারখানা বন্ধ হয়ে গেলেও বেশ কিছু নতুন কারখানা চালু হওয়ায় মোট কারখানার তালিকায় প্রবৃদ্ধি ঘটে ৪২২২ থেকে ৪২৯৬ এ উন্নিত হয়। অসুস্থ কারখানার স্থলে গড়ে উঠছে শতভাগ কমপ্লায়েন্ট ও অনেক গ্রীন কারখানা। অ্যাকর্ড/এলায়েন্স নিয়ে তীব্র সমালোচনা থাকলেও এই দুই ক্রেতা জোটের তৎপরতায় কিছুটা আস্থা ফিরে আসে ক্রেতাদের। এভাবেই ভয়াবহ ধস থেকে ঘুরে দাড়াচ্ছে বাংলাদেশ। এভাবেই রপ্তানী প্রবৃদ্ধি ধরে রাখতে সমর্থ হয় বাংলাদেশের পোশাক খাত।
২০২১ সালের মধ্যে ৫০ বিলিয়ন ডলারের রপ্তানী লক্ষ্য মাত্রাকে অর্জন করতে হলে মালিক-শ্রমিক-সরকার সহ সংশ্লিষ্ট সকলকে তাঁর অবস্থান থেকে কাজ করে যেতে হবে।
মতামত লিখুন :