ডেস্ক রিপোর্ট : বাংলাদেশের ২৯টি প্রতিষ্ঠানকে নিরাপত্তার স্বীকৃতি দিয়েছে পোশাক খাতের সংস্কারবিষয়ক উত্তর আমেরিকার ক্রেতাজোট অ্যালায়েন্স ফর বাংলাদেশ। এ ক্রেতা জোটের তত্ত্বাবধানে থাকা এসব কারখানার শতভাগ সংস্কারকাজ গত মাসে শেষ হয়েছে। এ নিয়ে সংস্কার পরিকল্পনা অনুযায়ী (ক্যাপ) শতভাগ সংশোধন শেষ করেছে এ জোটের ১৯৫টি কারখানা।
গতকাল রোববার অ্যালায়েন্সের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়, ওয়ার্কার সেফটির স্বীকৃতি পাওয়া নতুন কারখানাগুলো হলো- এআরকে ওয়াশিং, আয়েশা ক্লথিং কর্পোরেশন, আয়েশা ওয়াশিং, ব্যাবিলন ট্রিমস (পিকেজি), সিভিক অ্যাপারেলস, কালার সিটি, কলোসাস অ্যাপারেল ইউনিট-২, কনফিডেন্স ইন্ডাস্ট্রিজ, কর্টজ অ্যাপারেল, ডিবি টেক্স, ঢাকারিয়া, ডিএনভি ক্লথিং, জেনেবাল নাসা ওয়্যার, হামজা টেক্সটাইল, ইম্প্রেসিভ গার্মেন্ট, ইন্টিমেট অ্যাটায়ার, মাহদিন সোয়েটার, মাম গার্মেন্টস, মানসিন কোং, মারিনা অ্যাপারেলস, মাইমুম টেক্সটাইল, নাসা বেসিক, নাসা ফ্যাশন, নাসা হাইটেক ওয়্যার, ওয়ান কম্পোজিট মিলস, ট্রাই অন সু ম্যাটেরিয়াল বিডি, সান অ্যাপারেল, সামজের রেজিয়া ফ্যাশন ও সিভিল ইঞ্জিনিয়ার্স।
এ প্রসংগে অ্যালায়েন্সের কান্ট্রি ডিরেক্টর জিম মরিয়ট্রি বলেন, আমরা এসব কারখানা এবং তাদের সব কর্মীদের জন্য নিরাপদ কর্মক্ষেত্র নিশ্চিতে কাজ করছি। একই সঙ্গে সংস্কারে অগ্রগতির জন্য তাদের প্রশংসা করি।
তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশের প্রতি আমাদের অঙ্গীকার বর্তমানে আগের চেয়ে আরও দৃঢ়তর। আমরা এখন ঢাকার মূল সংস্থাগুলির সঙ্গে একটি রূপান্তর পরিকল্পনা নিয়ে কাজ করছি। যা দীর্ঘমেয়াদে পোশাক শিল্পের এই গুরুত্বপূর্ণ কাজটি অব্যাহত রাখতে সক্ষম হবে।
বিজ্ঞপ্তিতে অ্যালায়েন্স জানিয়েছে, ২০১৮ সালের মধ্যে তারা সংশ্লিষ্ট কারখানায় রিয়্যালেশন সম্পন্নে কাজ করে যাচ্ছে। এছাড়া চলতি বছরের প্রথমে চিহ্নিত কিছু কারখানাকে প্রয়োজনীয় সংস্কারে ব্যর্থতার জন্য সাসপেন্ড করা হয়।
মতামত লিখুন :