ডেস্ক রিপোর্ট : অবৈধভাবে গড়ে তোলা তৈরি পোশাক কারখানা মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএ ভবন ছয় মাসের মধ্যে ভেঙে ফেলার নির্দেশ দিয়েছেন আপিল বিভাগ। বিজিএমইএ কর্তৃপক্ষের এক আবেদনের শুনানি নিয়ে প্রধান বিচারপতি এসকে সিনহার নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের বেঞ্চ রোববার এ আদেশ দেন।
গত ৮ মার্চ ওই ভবন থেকে বিজিএমইএ’র কার্যালয় অন্যত্র সরিয়ে নিতে তিন বছর সময় চেয়ে একটি আবেদন করেছিল কর্তৃপক্ষ।
সেই আবেদনের ওপর শুনানি শেষে আপিল বিভাগ ভবন ভাঙতে ছয় মাস সময় বেধে দিয়েছেন বলে সাংবাদিকদের জানিয়েছেন আইনজীবী মনজিল মোরসেদ।
এ মামলায় হাইকোর্টে অ্যামিকাস কিউরির দায়িত্ব পালন করা মনজিল মোরসেদ আরও বলেন, ‘আদালত ছয় মাসের মধ্যে ভবনটি ভেঙে ফেলতে বলেছে। আমরা এই আদেশে সন্তুষ্ট। আইনের হাত অনেক লম্বা। আবারও প্রমাণিত হল, কেউ আইনি প্রক্রিয়ার ঊর্ধ্বে নয়।’
এর আগে গত ৫ মার্চ আপিল বিভাগ ভবনটি ভেঙে ফেলতে দেয়া রায় পুনর্বিবেচনার (রিভিউয়ের) আবেদন খারিজ করে দেন।
আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম। বিজিএমইএ’র পক্ষে ছিলেন আইনজীবী কামরুল হক সিদ্দিকী। তার সঙ্গে ছিলেন আইনজীবী ইমতিয়াজ মইনুল ইসলাম।
হাইকোর্ট ২০১১ সালের ৩ এপ্রিল ভূমির মালিকানা স্বত্ত্ব না থাকা এবং ইমারত নির্মাণ বিধিমালা ও জলাধার আইন ভঙ্গ করায় বিজিএমইএ ভবন নির্মাণ অবৈধ ঘোষণা করে। ওই রায়ে ৯০ দিনের মধ্যে ভবনটি ভেঙে মাটির সঙ্গে গুঁড়িয়ে ফেলার নির্দেশ দেয়া হয়।
এর বিরুদ্ধে বিজিএমইএ লিভ টু আপিল করলে গত বছরের ২ জুন আপিল বিভাগ সে আবেদন খারিজ করে দেন।
এরপর গত বছরের ৮ নভেম্বর রাজধানীর সোনারগাঁও হোটেলের পূর্ব পাশে অবস্থিত বিজিএমইএ’র ১৬ তলা ভবনটি অবিলম্বে সংগঠনের নিজ খরচায় ভেঙে ফেলতে নির্দেশ দিয়ে সর্বোচ্চ আদালতের দেয়া পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশিত হয়।
অবৈধভাবে গড়ে তোলা তৈরি পোশাক কারখানা মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএ ভবন ছয় মাসের মধ্যে ভেঙে ফেলার নির্দেশ দিয়েছেন আপিল বিভাগ।
বিজিএমইএ কর্তৃপক্ষের এক আবেদনের শুনানি নিয়ে প্রধান বিচারপতি এসকে সিনহার নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের বেঞ্চ রোববার এ আদেশ দেন।
গত ৮ মার্চ ওই ভবন থেকে বিজিএমইএ’র কার্যালয় অন্যত্র সরিয়ে নিতে তিন বছর সময় চেয়ে একটি আবেদন করেছিল কর্তৃপক্ষ।
সেই আবেদনের ওপর শুনানি শেষে আপিল বিভাগ ভবন ভাঙতে ছয় মাস সময় বেধে দিয়েছেন বলে সাংবাদিকদের জানিয়েছেন আইনজীবী মনজিল মোরসেদ।
এ মামলায় হাইকোর্টে অ্যামিকাস কিউরির দায়িত্ব পালন করা মনজিল মোরসেদ আরও বলেন, ‘আদালত ছয় মাসের মধ্যে ভবনটি ভেঙে ফেলতে বলেছে। আমরা এই আদেশে সন্তুষ্ট। আইনের হাত অনেক লম্বা। আবারও প্রমাণিত হল, কেউ আইনি প্রক্রিয়ার ঊর্ধ্বে নয়।’
এর আগে গত ৫ মার্চ আপিল বিভাগ ভবনটি ভেঙে ফেলতে দেয়া রায় পুনর্বিবেচনার (রিভিউয়ের) আবেদন খারিজ করে দেন।
আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম। বিজিএমইএ’র পক্ষে ছিলেন আইনজীবী কামরুল হক সিদ্দিকী। তার সঙ্গে ছিলেন আইনজীবী ইমতিয়াজ মইনুল ইসলাম।
হাইকোর্ট ২০১১ সালের ৩ এপ্রিল ভূমির মালিকানা স্বত্ত্ব না থাকা এবং ইমারত নির্মাণ বিধিমালা ও জলাধার আইন ভঙ্গ করায় বিজিএমইএ ভবন নির্মাণ অবৈধ ঘোষণা করে। ওই রায়ে ৯০ দিনের মধ্যে ভবনটি ভেঙে মাটির সঙ্গে গুঁড়িয়ে ফেলার নির্দেশ দেয়া হয়।
এর বিরুদ্ধে বিজিএমইএ লিভ টু আপিল করলে গত বছরের ২ জুন আপিল বিভাগ সে আবেদন খারিজ করে দেন।
এরপর গত বছরের ৮ নভেম্বর রাজধানীর সোনারগাঁও হোটেলের পূর্ব পাশে অবস্থিত বিজিএমইএ’র ১৬ তলা ভবনটি অবিলম্বে সংগঠনের নিজ খরচায় ভেঙে ফেলতে নির্দেশ দিয়ে সর্বোচ্চ আদালতের দেয়া পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশিত হয়।
মতামত লিখুন :